Aerospace Detective Branch에 대한 리뷰
Aerospace Detective Branch 제작자: Mushfiq Borat
리뷰 4개
- 5점 만점에 5점Asteroid Investigation Centre (AICE ) 님, 2년 전Red Bubble বিশ্বে অনেক জনপ্রিয় যারা নামী-দামী লেখক,সাহিত্যিক,কবি,গল্পকার,ঔপন্যাসিকের অনেক টি-শার্ট,স্টিকারসহ নানা অ্যাক্সেসরিজ পণ্য তৈরি করে থাকে।তাদের সংগ্রহে আরো রয়েছে হেলমেট স্টিকার,হাইড্রো ফ্লাস্ক স্টিকার,আর্ট বোর্ড প্রিন্টস,আর্ট প্রিন্টস,ক্যানভাস প্রিন্ট,মেটাল প্রিন্ট,ফটোগ্রাফিক প্রিন্ট ও পোস্টার।এটার জন্ম হয়েছিল ২০০৬ সালে মেলবোর্ন,অস্ট্রেলিয়াতে।এটা হলো একটি বৈশ্বিক কমিউনিটি যেখানে আর্টিস্ট,ডিজাইনার ও ফটোগ্রাফারদের মার্কেটপ্লেস আছে।সবগুলো পণ্যই কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ হয়ে ম্যানুফ্যাকচারিং,শিপিং আর কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে যায় ক্রেতার দরজায়।যখন কারো জন্য কোনো ডিজাইন আপনার পছন্দ হবে;তখন আপনি প্রত্যেক উৎসবে বাজেটের মধ্যে উপহারসামগ্রী পেয়ে যাবেন এদের মাধ্যমে।Red Bubble-এর পাবলো নেরুদার সংগ্রহগুলো আমার ভালো লেগেছে।এই ফ্যাশন হাউজটি শুধু অস্ট্রেলিয়ায় নয়-বাংলাদেশেও বেশ জনপ্রিয়।
From: Mushfiq Borat ( BiggBoss ) ; Asteroid Investigation Centre ( AICE ) - 5점 만점에 5점Vagabond Society 님, 5년 전*** দুবাইভিত্তিক জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান ***
এমিরেটস গ্রুপ একটি দুবাই অধ্যুষিত স্টেট-অউন কোম্পানি।যার প্রতিষ্ঠাতা হলেন রশিদ আল মাকতুম।যেটি এমিরেটস এয়ারলাইন, ডানাটা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত। ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথমার্ধে যাদের নেট ক্ষতির পরিমাণ ৩.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।একটু বেশি লাভ ছিল ৩১ মার্চ ২০২০ তারিখে।যার পরিমাণ ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।আমারও একটি ট্রাভেল এজেন্সি আছে।যার পরিচালক আমি নিজে।যেটাতে এমিরেটস এয়ারলাইনের টিকিট বিক্রি করা হয়।একটু খরচ বেশি করলেই এখানে আকাশে ভাসতে ভাসতে গোসল করা যায়।বাংলাদেশ পিছিয়ে নেই।আমাদের দেশেও এমিরেটসের বিমান টিকিট পাওয়া যায়।এটি পৃথিবীর অন্যতম লাভজনক একটি বিমান সংস্থা।আরেকটি বক্তব্য জেনে রাখা ভালো যে, আর্থিকভাবে ২০২০ সালটি বিমান শিল্পের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ বছর বলে বিবেচিত হবে।এটি ২০২২ সালে লাভজনক অবস্থায় ফিরবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনকে চার লক্ষ ডলার জরিমানা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহন বিভাগ। - 5점 만점에 5점Mushfiq Borat 님, 5년 전*** চার্লস ডারউইন ***
প্রকৃতিবিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন প্রথম প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিবর্তনবাদের ধারণা দেন।একজন ভূতাত্ত্বিক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন তিনি তখনই যখন বিগলে তার পাঁচ বছরের যাত্রা সম্পন্ন হয়।তিনি দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে আন্দিজ পর্বতাঞ্চল, গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জসহ নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া পরিভ্রমণ করে, কেপটাউন, সেন্ট হেলেনা হয়ে 1836-র 2রা অক্টোবর ফলমাউথ বন্দরে বিগলে ফিরে আসেন।পৃথিবীর গহীন এসব অঞ্চল থেকে জীবাশ্ম, পাথর, কীটপতঙ্গ, জীবজন্তুর হাড়, উদ্ভিদ, মথ, প্রজাপতি, শামুক ইত্যাদি নিয়ে প্রচুর অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।তিনি প্রমাণ করেন, জগতের অগণ্য জীবজন্তু, কীটপতঙ্গ তথা সব জৈব ও অজৈব সত্তা এক সহজ-সরল আদিম অবস্থা থেকে ক্রমবিকশিত হয়ে চলেছে বিরামহীনভাবে।যে পৃথিবীতে আমরা আজ বসবাস করছি লক্ষ-কোটি বছর পূর্বে সত্যিকার অর্থেই তা ছিল ভিন্নতর।